এই গুঞ্জনের মধ্যেই গণমাধ্যমের হাতে এসেছে কনার বিবাহ বিচ্ছেদের একটি উকিল নোটিশ। এই নোটিশে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, এই দম্পতির সত্যিকার অর্থেই বিচ্ছেদ হয়েছে। বিচ্ছেদের এই প্রক্রিয়ায় দুজন সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের একজন হলেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া এবং অপরজন গোলাম মোর্শেদ নামে এক ব্যক্তি।
নুসরাত ফারিয়া কনার ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে পরিচিত। কনার স্বামী গহীনের সঙ্গেও তার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। বিভিন্ন সময় এই তিনজনকে একসঙ্গে ঘুরতে দেখা গেছে। এবার কনা ও গহীনের বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায়ও নুসরাতের নাম সাক্ষী হিসেবে দেখা গেছে।
অন্যদিকে, নুসরাত ফারিয়া নিজেও সম্প্রতি ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আলোচনায় রয়েছেন। জুলাই আন্দোলনের সময় ভাটারা থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় তিনি ২০৭ নম্বর অভিযুক্ত ছিলেন। গত ১৮ মে থাইল্যান্ড যাওয়ার সময় ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে পরদিনই তিনি জামিনে মুক্তি পান।